বসন্তের কোকিল - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (মূল প্রবন্ধ)
Download Link
বসন্তের কোকিল |
বসন্তের কোকিল - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (এক নজরে)
→ মূল প্রবন্ধগ্রন্থ ‘কমলাকান্তের দপ্তর’, লেখক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
→ প্রবন্ধটি বঙ্গদর্শন পত্রিকায় প্রকাশিত।
→ বসন্তের কোকিলের আবির্ভাব—বসন্তের সময়, শীত বা বর্ষায় তার দর্শন মেলে না, তাই সে সুখের সাথী, দুঃখের নয়।
→ নসীরামবাবুর তালুকে কোকিলরূপী মানুষে পরিপূর্ণ হয়ে থাকে। উৎসবের সময় কোলাহলের লহরী তোলে, খাওয়া-দাওয়া, উৎস অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে তাদের সময় অতিবাহিত হয়।
→ নসীরাম বাবুর একমাত্র ছেলে অবিশ্রান্ত বর্ষণমুখর দিনে মারা গেলে কারও দর্শন মেলে না। কারণ, কারণ পারিবারিক আনন্দ, কারও বা অনিদ্রাজনিত অসুখ।
→ বিশ্বনিন্দুক প্রাণী রূপে অভিহিত কোকিল, অথচ কোকিলের ‘কু’ ডাকটি বড়ো মধুর।
→ ইংল্যান্ডের দুই মন্ত্রী গ্লাডস্টোন, ডিসরেলী নিৰ্গুণ হলেও সুকণ্ঠের, বাগ্মীতার জন্য অমরত্ব অর্জন করেছেন।
→ কোকিল রূপে কদাকার, বিশ্বনিন্দুক, প্রয়োজনী, পরান্নে প্রতিপালিত অথচ মধুর কণ্ঠস্বরে সকলের মন সে হরণ করেছে।
→ কোকিলের কাছে পৃথিবীর যা ভালো, যা সুন্দর, সবকিছুতেই কোকিলের মনে ঈর্শার উদয় হয় তাই আর গুঞ্জন সুমিষ্ট হলেও ‘কু’ নামে পরিচিত।
→ কবি ভারতচন্দ্র আদিরসের জোরে মানুষের মন জয় করেছেন।
→ কোকিল আনন্দে পুষ্পকাননে, বৃক্ষে গেয়ে বেড়ায়, কমলাকান্ত সংসার কাননে, গৃহে গৃহে দপ্তর লিখে বেড়ায়।
→কোকিল ও কমলাকান্ত সমসুখে সুখী ও সমদুঃখে দুঃখী।
→কোকিলের আনন্দের মাধ্যমে গলার স্বর, কমলাকাস্তের আফিমের ডেলা।
→ কমলাকান্ত ও কোকিল উভয়ই ব্রহ্মাণ্ডের গহ্বরের মধ্যে সৌন্দর্য্যের সন্ধানে রত।
→ বঙ্কিমের মানসলক্ষ্য—সৌন্দর্য্যের সৃষ্টি—মঙ্গলকামনা ক্রিয়াশীল উচ্ছ্বাস — ইংরেজিতে যাহাকে fantacy বলে সেই জাতীয় রচনা ।
বসন্তের কোকিল - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (সারসংক্ষেপ)
Download Link
বসন্তের কোকিল - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (ব্যাখ্যামূলক প্রশ্ন)
বসন্তের কোকিল - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (বিষয়বস্তু)
Download Link
0 Comments
Thank you for contacting jibonta.in! Please let us know how we can help you.